কোরান সূরা নামল আয়াত 93 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Naml ayat 93 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা নামল আয়াত 93 আরবি পাঠে(Naml).
  
   

﴿وَقُلِ الْحَمْدُ لِلَّهِ سَيُرِيكُمْ آيَاتِهِ فَتَعْرِفُونَهَا ۚ وَمَا رَبُّكَ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعْمَلُونَ﴾
[ النمل: 93]

এবং আরও বলুন, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর। সত্বরই তিনি তাঁর নিদর্শনসমূহ তোমাদেরকে দেখাবেন। তখন তোমরা তা চিনতে পারবে। এবং তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আপনার পালনকর্তা গাফেল নন। [সূরা নামল: 93]

Surah An-Naml in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Naml ayat 93


আর বলো -- ''সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র, তিনি শীঘ্রই তোমাদের দেখাবেন তাঁর নিদর্শনসমূহ, তখন তোমরা সে-সব চিনতে পারবে।’’ আর তোমার প্রভু অমনোযোগী নন তোমরা যা কর সে-সন্বন্ধে।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৯৩. হে রাসূল! আপনি বলে দিন: আল্লাহর অগণিত নিয়ামতের জন্য সকল প্রশংসা একমাত্র তাঁরই। অচিরেই আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনসমূহ দেখাবেন যা তোমাদের ভেতরে, আকাশ-জমিনে এবং রিযিকের মধ্যে অবস্থিত। ফলে তোমরা সেগুলোকে এমনভাবে চিনতে পারবে যা তোমাদেরকে সত্যের প্রতি অনুগত হওয়ার পথ দেখাবে। বস্তুতঃ আমার প্রতিপালক তোমাদের কর্মকাÐ সম্পর্কে গাফিল নন। বরং তিনি তা সবই জানেন। তাঁর নিকট কোন কিছুই গোপন নয়। তিনি অচিরেই তোমাদেরকে তার প্রতিদান দিবেন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


বল, ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই,[১] তিনি তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শন দেখাবেন; তখন তোমরা তা চিনতে পারবে।[২] আর তোমরা যা কর, সে সম্বন্ধে তোমার প্রতিপালক অনবহিত নন।’ [৩] [১] যেহেতু তিনি ততক্ষণ পর্যন্ত কাউকেই আযাব দেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত না হুজ্জত কায়েম করেন।[২] তিনি অন্যত্র বলেছেন,{سَنُرِيهِمْ آيَاتِنَا فِي الْآفَاقِ وَفِي أَنفُسِهِمْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُ الْحَقُّ} অর্থাৎ, আমি ওদের জন্য আমার নিদর্শনাবলী বিশ্বজগতে ব্যক্ত করব এবং ওদের নিজেদের মধ্যেও; ফলে ওদের নিকট স্পষ্ট হয়ে উঠবে যে, এ ( কুরআন ) সত্য। ( সূরা ফুসসিলাত ৪১:৫৩ আয়াত ) যদি জীবিতকালে উক্ত নিদর্শনাবলী দেখেও তারা ঈমান আনয়ন না করে, তাহলে মৃত্যুর সময় অবশ্যই ওই সমস্ত নিদর্শন দেখে সত্য চিনে নেবে। কিন্তু সে সময়ের ঈমান গ্রহণযোগ্য নয়।[৩] বরং তিনি প্রতিটি জিনিসকেই প্রত্যক্ষ করছেন। এতে রয়েছে কাফেরদের জন্য কঠিন ভীতি প্রদর্শন ও বিরাট সতর্কীকরণ।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর বলুন, সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌রই [], তিনি তোমাদেরকে সত্বর দেখাবেন তাঁর নিদর্শন; তখন তোমরা তা চিনতে পারবে []।’ আর তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আপনার রব গাফিল নন []। [] অর্থাৎ এজন্যই আল্লাহ্‌র প্রশংসা যে, তিনি কারও বিপক্ষে প্রমাণ প্রতিষ্ঠিত না করে শাস্তি দেন না। অনুরূপভাবে কাউকে ওযর পেশ করার সুযোগ শেষ করা পর্যন্ত আযাব নাযিল করেন না। আর সে জন্যই তিনি তাঁর আয়াতসমূহ নাযিল করবেন। যাতে কেউ তাঁর বিরুদ্ধে বলতে না পারে যে, আমাদের কাছে আয়াত আসলে তো আমরা ঈমান আনতাম। [ দেখুন, ইবন কাসীর ] [] যেমন অন্য আয়াতে বলেছেন, “ অচিরেই আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শনাবলী দেখাব, বিশ্ব জগতের প্রান্তসমূহে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, অবশ্যই এটা ( কুরআন ) সত্য ।” [ সূরা ফুসসিলাতঃ ৫৩ ] [] বরং তিনি সবকিছুর উপর সাক্ষী। [ ইবন কাসীর ] তাঁর কাছে কোন কিছু অজ্ঞাত নয়।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


আল্লাহ তা'আলা স্বীয় সম্মানিত রাসূল ( সঃ )-কে সম্বোধন করে বলেনঃ “ হে রাসূল ( সঃ )! তুমি জনগণের মধ্যে ঘোষণা করে দাও- আমি এই মক্কা শহরের প্রভুর ইবাদত ও আনুগত্য করার জন্যে আদিষ্ট হয়েছি ।" যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ “ হে লোক সকল! আমার দ্বীনের ব্যাপারে যদি তোমাদের সন্দেহ থাকে ( তবে তোমরা সন্দেহ কর, কিন্তু জেনে রেখো যে ) আমি তাদের ইবাদত করবো, আল্লাহ ছাড়া যাদের তোমরা ইবাদত করছো, বরং আমি ইবাদত করি সেই আল্লাহর যিনি তোমাদের জীবন-মরণের মালিক ।”এখানে মক্কা শরীফের দিকে প্রতিপালকের সম্বন্ধ শুধুমাত্র ওর শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদার কারণেই লাগানো হয়েছে। যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ তারা ইবাদত করুক এই গৃহের রক্ষকের যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়েছেন এবং ভীতি হতে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন ।( ১০৬:৩-৪ )এখানে মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেন যে, তিনি এই শহরকে সম্মানিত করেছেন। যেমন হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) মক্কা বিজয়ের দিন বলেনঃ “ নিশ্চয়ই আল্লাহ এই শহরকে সম্মানিত করেছেন সেই দিন হতে যেই দিন তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন । সুতরাং আল্লাহর সম্মান দানের কারণে এটা কিয়ামত পর্যন্ত সম্মানিতই থাকবে।এর কাটা কেটে ফেলা হবে, না এর শিকারকে ভয় প্রদর্শন করা যাবে এবং না এখানে পতিত কোন জিনিস উঠানো যাবে। হ্যা, তবে যদি এটা চিনতে পেরে এর মালিককে পৌছিয়ে দেয়া হয় তাহলে তার জন্যে এটা জায়েয হবে এবং এর ঘাসও কেটে নেয়া চলবে না ( শেষ পর্যন্ত )।” ( এ হাদীসটি সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে। তা ছাড়া এটা বহু সনদে আরো বহু কিতাবে বর্ণনা করা হয়েছে। আহকামের কিতাবগুলোতে এর বিস্তারিত বিবরণ বিদ্যমান। রয়েছে। সুতরাং সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ তা'আলার জন্যেই )অতঃপর আল্লাহ তা'আলা এই বিশেষ জিনিসের অধিকারের বর্ণনা দেয়ার পর নিজের সাধারণ অধিকারের বর্ণনা দিচ্ছেন। তিনি বলছেনঃ সব কিছুরই উপর অধিপত্য একমাত্র তাঁরই। তিনি ছাড়া অন্য কোন মালিক ও মাবুদ নেই। প্রত্যেক জিনিসের মালিক ও অধিপতি তিনিই।আল্লাহ তাআলা স্বীয় রাসূল ( সঃ )-কে বলছেনঃ তুমি আরো বলে দাও আমি আরো আদিষ্ট হয়েছি যে, আমি যেন আত্মসমর্পণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হই। আমাকে আরো আদেশ করা হয়েছে যে, আমি যেন কুরআন আবৃত্তি করি। যেমন আল্লাহ তা'আলা আর এক জায়গায় বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ যা আমি তোমার নিকট বিবৃত করছি তা নিদর্শন ও সারগর্ভ বাণী হতে ।( ৩:৫৮ ) অন্য জায়গায় আছেঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ আমি তোমার কাছে মূসা ( আঃ ) ও ফিরাউনের সত্য ঘটনা বর্ণনা করছি ।( ২৮:৩ ) অর্থাৎ নবী ( সঃ ) যেন বলছেন ? আমি আল্লাহ প্রেরিত একজন প্রচারক ও ভয়-প্রদর্শক। যদি তোমরা আমার কথা মেনে নিয়ে সৎপথ অনুসরণ কর তবে তোমরা নিজেরাই কল্যাণ লাভ করবে। পক্ষান্তরে, যদি তোমরা আমার কথা অমান্য করে ভ্রান্তপথ অবলম্বন কর তবে তোমরা নিজেদেরই অকল্যাণ ডেকে আনবে। আমি তো একজন সতর্ককারী মাত্র। আমি আল্লাহ তাআলার কালাম তোমাদের নিকট পৌছিয়ে দিয়ে আমার দায়িত্ব পালন করেছি। সুতরাং তোমাদের কাজের জন্যে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে না। পূর্ববর্তী রাসূলগণও এরূপই করেছিলেন। তারাও আল্লাহর কালাম জনগণের নিকট পৌছিয়ে দিয়েই নিজেদের দায়িত্ব শেষ করেছিলেন। যেমন মহান আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ তোমার দায়িত্ব শুধু পৌছিয়ে দেয়া, হিসাব নেয়ার দায়িত্ব আমার ।( ১৩: ৪০ ) আরো বলেন ( আরবি )অর্থাৎ “ তুমি একজন ভয় প্রদর্শক মাত্র এবং আল্লাহ সব কিছুর উপরই কর্মবিধায়ক ।" ( ১১:১২ ) সমুদয় প্রশংসা আল্লাহর জন্যে যিনি স্বীয় বান্দাদের উপর তাদের বে-খবর অবস্থায় শাস্তি নাযিল করেন না। বরং প্রথমে তাদের কাছে পয়গাম পাঠিয়ে দেন, স্বীয় হুজ্জত সমাপ্ত করেন এবং ভাল ও মন্দ বুঝিয়ে দেন। এ জন্যেই মহান আল্লাহ বলেনঃ “ তিনি তোমাদেরকে সত্বর দেখাবেন তাঁর নিদর্শন, তখন তোমরা তা বুঝতে পারবে ।” যেমন তিনি বলেন ( আরবি )অর্থাৎ “ সত্বরই আমি তাদেরকে তাদের চতুর্দিকে এবং স্বয়ং তাদের নিজেদের মধ্যে আমার নিদর্শনসমূহ প্রদর্শন করবো, যার ফলে তাদের জন্যে সত্য প্রকাশিত হয়ে পড়বে ।( ৪১:৫৩ )মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ তোমরা যা করছে সে সম্বন্ধে তোমার প্রতিপালক গাফিল নন। বরং ছোট-বড় সব জিনিসকেই তাঁর জ্ঞান পরিবেষ্টন করে আছে।হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ হে লোক সকল! তোমরা আল্লাহ তাআলাকে কোন জিনিস হতে এবং ততামাদের কোন কাজ হতে গাফিল বা উদাসীন মনে করো না । জেনে রেখো যে, তিনি এক একটি মশা, এক একটি পতঙ্গ এবং এক একটি অণু-পরমাণুরও খবর রাখেন।” ( এ হাদীসটি ইবনে আবি হাতিম (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)হযরত উমার ইবনে আবদিল আযীয ( রঃ ) বলেনঃ “ যদি আল্লাহ তা'আলা উদাসীন হতেন তবে মানুষের যে পদচিহ্নকে বাতাস মিটিয়ে দেয় তা থেকে তিনি অবশ্যই উদাসীন থাকতেন ( কিন্তু তিনি ঐ পদচিহ্নগুলোরও খবর রাখেন )( এটাও ইবনে আবি হাতিম (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)হযরত ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল ( রঃ ) প্রায়ই নিম্নের ছন্দ দু'টি পাঠ করতেন, যা তাঁর নিজের রচিত অথবা অন্য কারো রচিতঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ যখন যুগের কোন এক দিন নির্জনে থাকবে তখন তুমি বলো নাঃ আমি নির্জনে রয়েছি । বরং তুমি বললাঃ আমার উপর একজন রক্ষক রয়েছেন। তুমি কখনো ধারণা করো না যে, আল্লাহ এক মুহূর্ত উদাসীন রয়েছেন বা কোন গোপনীয় জিনিস তার জ্ঞানের বাইরে রয়েছে।”

সূরা নামল আয়াত 93 সূরা

وقل الحمد لله سيريكم آياته فتعرفونها وما ربك بغافل عما تعملون

سورة: النمل - آية: ( 93 )  - جزء: ( 20 )  -  صفحة: ( 385 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আমরা জানি না পৃথিবীবাসীদের অমঙ্গল সাধন করা অভীষ্ট, না তাদের পালনকর্তা তাদের মঙ্গল সাধন করার
  2. অতঃপর তালূত যখন সৈন্য-সামন্ত নিয়ে বেরুল, তখন বলল, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদিগকে পরীক্ষা করবেন একটি নদীর
  3. তোমাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তাদেরকে
  4. অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান ও কবরস্থ করেন তাকে।
  5. এবং যারা বলে, হে আমার পালনকর্তা, আমাদের কাছথেকে জাহান্নামের শাস্তি হটিয়ে দাও। নিশ্চয় এর শাস্তি
  6. এবং যে নিজেকে কলুষিত করে, সে ব্যর্থ মনোরথ হয়।
  7. কাফেররা বলে, আমরা কি তোমাদেরকে এমন ব্যক্তির সন্ধান দেব, যে তোমাদেরকে খবর দেয় যে; তোমরা
  8. হে আমার পিতা, আমার কাছে এমন জ্ঞান এসেছে; যা তোমার কাছে আসেনি, সুতরাং আমার অনুসরণ
  9. অতঃপর ঐ ব্যক্তির চাইতে অধিক জালেম কে, যে আল্লাহর প্রতি মিথ্যা আরোপ করে অথবা তার
  10. আর তাদেরকে শুনিয়ে দাও নূহের অবস্থা যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বলল, হে আমার সম্প্রদায়, যদি

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নামল ডাউনলোড করুন:

সূরা Naml mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Naml শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত নামল  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত নামল  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত নামল  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত নামল  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত নামল  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত নামল  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত নামল  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত নামল  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত নামল  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত নামল  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত নামল  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত নামল  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত নামল  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত নামল  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত নামল  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত নামল  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত নামল  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত নামল  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত নামল  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত নামল  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত নামল  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত নামল  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত নামল  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত নামল  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত নামল  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, May 20, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب