কোরান সূরা ইউনুস আয়াত 2 তাফসীর
﴿أَكَانَ لِلنَّاسِ عَجَبًا أَنْ أَوْحَيْنَا إِلَىٰ رَجُلٍ مِّنْهُمْ أَنْ أَنذِرِ النَّاسَ وَبَشِّرِ الَّذِينَ آمَنُوا أَنَّ لَهُمْ قَدَمَ صِدْقٍ عِندَ رَبِّهِمْ ۗ قَالَ الْكَافِرُونَ إِنَّ هَٰذَا لَسَاحِرٌ مُّبِينٌ﴾
[ يونس: 2]
মানুষের কাছে কি আশ্চর্য লাগছে যে, আমি ওহী পাঠিয়েছি তাদেরই মধ্য থেকে একজনের কাছে যেন তিনি মানুষকে সতর্ক করেন এবং সুসংবাদ শুনিয়ে দেন ঈমনাদারগণকে যে, তাঁদের জন্য সত্য মর্যাদা রয়েছে তাঁদের পালনকর্তার কাছে। কাফেররা বলতে লাগল, নিঃসন্দেহে এ লোক প্রকাশ্য যাদুকর। [সূরা ইউনুস: 2]
Surah Yunus in Banglaজহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Yunus ayat 2
এ কি মানবগোষ্ঠীর জন্য বিস্ময়ের ব্যাপার যে তাদেরই মধ্যেকার একজন মানুষকে আমরা প্রত্যাদেশ দিয়েছি এই ব’লে -- ''তুমি মানবজাতিকে সতর্ক করো, আর যারা ঈমান এনেছে তাদের সুসংবাদ দাও যে তাদের জন্য তাদের প্রভুর কাছে রয়েছে সুনিশ্চিত পদমর্যাদা’’? অবিশ্বাসীরা বলে -- ''নিঃসন্দেহ এ একজন জলজ্যান্ত জাদুকর।’’
Tafsir Mokhtasar Bangla
২. মানুষের নিকট কি এটি এতো আশ্চর্যের বিষয় হয়ে গেলো যে, আমি তাদের মতো একজন মানুষের উপর ওহী নাযিল করেছি?! আমি তাঁকে আদেশ করেছি তাদেরকে আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখানোর জন্য। হে রাসূল! আপনি মু’মিনদেরকে এ ব্যাপারে খুশির সংবাদ দিন যে, তারা যে নেক আমল পাঠাবে তার প্রতিদান স্বরূপ তাদের প্রতিপালকের নিকট তাদের জন্য রয়েছে উঁচু স্থান। কাফিররা বললো: নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট এ আয়াতগুলো আনয়নকারী প্রকাশ্য যাদুকর।
Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান
লোকদের জন্য এটা কি বিস্ময়কর[১] যে, আমি তাদের মধ্য হতে একজনের নিকট অহী প্রেরণ করেছি এই মর্মে যে, তুমি লোকদেরকে সতর্ক কর এবং বিশ্বাসীদেরকে এই সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য রয়েছে তাদের প্রতিপালকের নিকট উচ্চ মর্যাদা। [২] অবিশ্বাসীরা বলে, ‘এ ব্যক্তি তো নিঃসন্দেহে প্রকাশ্য যাদুকর।’[৩] [১] এটি বিস্ময়ের জন্য অস্বীকৃতিমূলক জিজ্ঞাসা, যাতে তিরস্কার বা ধমকও শামিল আছে। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা মানব জাতির মধ্য হতে একজনকে রসূল করে প্রেরণ করেছেন; এতে আশ্চর্য হওয়া উচিত নয়। কারণ, রসূল তাদের স্বজাতি হওয়ার কারণে তিনি সঠিকভাবে তাদেরকে পথপ্রদর্শন করতে সক্ষম হবেন। যদি তিনি স্বজাতি না হয়ে ফিরিশতা বা জীন হতেন, তাহলে উভয় অবস্থাতেই রিসালাতের আসল উদ্দেশ্য সাধন হত না। কারণ মানুষ তাঁর সাথে একাত্মতাবোধ না করে ভিন্নতাবোধ করত। দ্বিতীয়ত তারা তাঁকে দেখতেও পেত না। আর যদি কোন জীন অথবা ফিরিশতাকে মানুষরূপে প্রেরণ করতাম, তবে ঐ একই প্রশ্ন আসত যে, এরাও তো আমাদের মতই মানুষ। ফলে তাদের উক্ত বিস্ময়ের কোন অর্থই থাকত না। [২] قَدَمَ صِدْقٍ এর অর্থ 'উচ্চ মর্যাদা' উত্তম প্রতিদান ও ঐ সকল নেক আমল যা একজন মু'মিন তার জীবনে করে থাকে। [৩] কাফেররা মহানবী ( সাঃ )-কে অস্বীকার করার যখন কোন পথ পেত না, তখন তারা এই বলে নিজেদেরকে বাঁচাতে চাইত যে, এ তো একজন যাদুকর। ( নাউযু বিল্লাহ )
Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স
মানুষের জন্য এটা কি আশ্চর্যের বিষয় যে, আমরা তাদেরই একজনের কাছে ওহী পাঠিয়েছি এ মর্মে যে, আপনি মানুষকে সতর্ক করুন [ ১ ] এবং মুমিনদেরকে সুসংবাদ দিন যে, তাদের জন্য তাদের রবের কাছে আছে উচ্চ মর্যাদা [ ২ ]! কাফিররা বলে, ‘এ তো এক সুস্পষ্ট জাদুকর !’ [ ১ ] এ আয়াতে আল্লাহ তা'আলা কাফের মুশরিকদের একটি সন্দেহ ও তার উত্তর তুলে ধরেছেন। সন্দেহটি ছিল এই যে, কাফেররা তাদের মূর্খতার দরুন সাব্যস্ত করে রেখেছিল যে, আল্লাহ্ তা'আলার পক্ষ থেকে যে নবী বা রাসূল আসবেন তিনি মানুষ হবেন না। পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন স্থানে তাদের এ সন্দেহকে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এটা যে শুধু কুরাইশ কাফেরদের সন্দেহ তা নয়। পূর্ববর্তী উম্মতরাও তা বলেছিল। তারা বলেছিল “ মানুষই কি আমাদেরকে পথের সন্ধান দেবে ?" [ সূরা আত-তাগাবুনঃ ৬ ] নূহ ও হুদ এর কাওমও এ রকম বিস্মিত হয়েছিল । তখন নবীগণ তার জবাবে বলেছেন, “ তোমরা কি বিস্মিত হচ্ছ যে, তোমাদেরই একজনের মাধ্যমে তোমাদের রবের কাছ থেকে তোমাদের কাছে উপদেশ এসেছে?” [ সূরা আল-আ’রাফঃ ৬৩, ৬৯ ] অনুরূপভাবে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাওমও বলেছে, “সে কি বহু ইলাহকে এক ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে? এটা তো এক অত্যাশ্চর্য ব্যাপার!” [ সূরা সোয়াদঃ ৫ ] ইবন আব্বাস বলেন, যখন আল্লাহ্ তাআলা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রাসূল হিসেবে পাঠালেন তখন আরবরা সেটা মানতে অস্বীকার করেছিল । অথবা তাদের মধ্যে অনেকেই এ জন্য অস্বীকার করেছিল যে, আল্লাহ্ মহান যে তিনি তাঁর রাসূল বানাবেন মুহাম্মাদের মত একজন মানুষকে। তিনি এটা করতেই পারেন না। তখন এ আয়াত নাযিল হয়। [ ইবন কাসীর ] আল্লাহ তা'আলা তাদের এই ভ্রান্ত ধারণার উত্তর কুরআনুল কারীমের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন প্রকারে দিয়েছেন। এক আয়াতে বলেছেনঃ “ যমীনের উপর বানিয়ে পাঠাতাম” । [ আল-ইসরাঃ ৯৫ ] যার মূল কথা হল এই যে, রিসালাতের উদ্দেশ্য ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না রাসূল এবং যাদের মধ্যে রাসূল পাঠানো হচ্ছে এ দুয়ের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক থাকে। বস্তুতঃ ফিরিশতার সম্পর্ক থাকে ফিরিশতাদের সাথে আর মানুষের সম্পর্ক থাকে মানুষের সাথে। যখন মানুষের জন্য রাসূল পাঠানোই উদ্দেশ্য, তখন কোন মানুষকেই রাসূল বানানো উচিত। [ ২ ] এ বাক্যের দ্বারা সুসংবাদ দেয়া হয়েছে। ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ যিকরুল আউয়াল তথা লাওহে মাহফুযে তাদের তাকদীরে সৌভাগ্যবান লিখা হয়েছে। অন্য বর্ণনায় তিনি বলেন, তারা যে উত্তম আমল পেশ করেছে সে জন্য উত্তম প্রতিদান রয়েছে। [ ইবন কাসীর; সা’দী ] অতএব, বাক্যের অর্থ দাড়ালো এই যে, ঈমানদারদেরকে এ সুসংবাদ দিয়ে দিন যে, তাদের জন্য তাদের পালনকর্তার কাছে অনেক বড় সম্মানিত মর্যাদা রয়েছে যা তারা নিশ্চিতই পাবে এবং পাওয়ার পর কখনো তা শেষ হয়ে যাবে না। চিরকালই তারা সে সম্মানিত মর্যাদায় অধিষ্ঠিত থাকবেন। এ আয়াতের তাফসীর যদি আমরা কুরআনের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাই যে, এর সমার্থে সূরা আল-কাহফের ২-৩ নং আয়াতে এসেছে, যেখানে বলা হয়েছে, তারা সেখানে সর্বদা অবস্থান করবে। মুজাহিদ বলেন, এর দ্বারা পূর্বে তারা যে আমল করেছে যেমন, তাদের সালাত, সাওম, সাদকা, তাসবীহ ইত্যাদি বোঝানো হয়েছে। [ ইবন কাসীর ] কোন কোন মুফাসসির বলেছেন, এক্ষেত্রে ( صدق ) শব্দ প্রয়োগের মাঝে এমন ইশারা করাও উদ্দেশ্য যে, জান্নাতের এসব উচ্চমর্যাদা একমাত্র সত্যনিষ্ঠা ও ইখলাসের কারণেই পাওয়া যাবে। কোন কোন মুফাসসির বলেন এখানে যাবতীয় কল্যাণ উদ্দেশ্য নেয়া হয়েছে। মুজাহিদ রাহেমাহুল্লাহ বলেনঃ এখানে ( قَدَمَ صِدْقٍ ) বলে তাদের সৎকর্মকাণ্ডসমূহকেই বুঝানো হয়েছে। যেমন, তাদের সালাত, সাওম, সাদকা, তাসবীহ ইত্যাদি। [ ফাতহুল কাদীর ]
Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর
১-২ নং আয়াতের তাফসীর: যেগুলো সূরাসমূহের শুরুতে এসে থাকে সেগুলোর উপর আলোচনা ইতিপূর্বে হয়ে গেছে এবং সূরায়ে বাকারায় এর পুরোপুরি ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। আবু যুহা ( রঃ ) ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণনা করেছেন যে, ( আরবী ) আল্লাহ তা'আলার এই উক্তির ভাবার্থ হচ্ছে ( আরবী )অর্থাৎ আমি আল্লাহ, আমি সব কিছু দেখতে রয়েছি। যহ্হাক ( রঃ ) প্রমুখ গুরুজনও এ কথাই বলেছেন।এটা হচ্ছে অতি সূক্ষ্ম তত্ত্বপূর্ণ কিতাবের আয়াতসমূহ। মুজাহিদ ( রঃ )-এরও এটাই উক্তি। হাসান ( রঃ ) বলেন যে, কিতাব দ্বারা তাওরাত ও যনূরকে বুঝানো হয়েছে। কাতাদা ( রঃ )-এর ধারণা এই যে, কিতাব দ্বারা কুরআনের পূর্ববর্তী সমস্ত আসমানী কিতাবকে বুঝানো হয়েছে। কিন্তু তাঁর এ ধারণা ভিত্তিহীন। আল্লাহ তাআলার উক্তিঃ ( আরবী ) অর্থাৎ কাফিরদের বিস্ময়ের প্রতি লক্ষ্য করে আল্লাহ পাক বলেন, মানুষের মধ্য হতেই যদি রাসূল নির্বাচিত হয়। তাতে বিস্ময়ের কি আছে? যেমন মহান আল্লাহ অতীত যুগের কাফিরদের উক্তি নকল করে বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ কোন মানুষ কি আমাদেরকে হিদায়াত করবে?” ( ৬৪:৬ ) এখানে কাফিররা হুদ ( আঃ ) ও সালিহ ( আঃ )-কে উদ্দেশ্য করে ঐ কথা বলেছিল । হুদ ( আঃ ) ও সালিহ ( আঃ ) তাদের কওমকে সম্বোধন করে বলেছিলেনঃ “ তোমাদের মধ্যকার এক ব্যক্তির উপর তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ হতে অহী অবতীর্ণ করা হয়েছে এতে কি তোমরা বিস্মিত হয়েছো?”কুরায়েশ কাফিরদের সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ “( কাফিররা বলে ) সে ( মুহাম্মাদ সঃ ) কি এতগুলো উপাস্যের স্থলে মাত্র একজন উপাস্য করে দিলো? বাস্তবিকই এটা তো বড় বিস্ময়কর ব্যাপার বটে!”যহহাক ( রঃ ) ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণনা করেছেন যে, আল্লাহ তা'আলা যখন মুহাম্মাদ ( সঃ )-কে রাসূল করে পাঠালেন তখন আরবরা তাঁকে অস্বীকার করে বসলো এবং বলতে লাগলো- আল্লাহ তো এর চেয়ে অনেক বড় যে তিনি মুহাম্মাদের ন্যায় মানুষকে রাসূল করে পাঠাবেন । তখন আল্লাহ তা'আলা বললেন যে, এতে বিস্ময়ের কিছুই নেই।( আরবী ) এই উক্তির ব্যাপারে মতানৈক্য রয়েছে। ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) বলেন যে, দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রথম বর্ণনাতেই সত্যতা স্বীকার করে নেয়া এবং সৌভাগ্য লাভ করা। আর নিজের আমলের উত্তম প্রতিদান লাভ করা। এটা সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তা'আলার ( আরবী ) ( ১৮:২ ) এই উক্তির সঙ্গে সাদৃশ্যযুক্ত অর্থাৎ “ যেন তিনি তাদেরকে যুদ্ধ ও কঠিন শাস্তি হতে ভয় প্রদর্শন করেন ।” ( আরবী ) ( আরবী ) -এর ব্যাপারে মুজাহিদ ( রঃ ) বলেন যে, এর দ্বারা উত্তম আমল বুঝানো হয়েছে। যেমন সালাত, সিয়াম, সাদকা, তাসবীহ এবং রাসূল ( সঃ )-এর শাফাআত। যায়েদ ইবনে আসলাম ( রঃ ) এবং মুকাতিল ইবনে হাইয়ান ( রঃ ) এরূপই বলেছেন। কাতাদা ( রঃ ) বলেন যে, এর দ্বারা ( আরবী ) উদ্দেশ্য। ইবনে জারীর ( রঃ ) মুজাহিদ ( রঃ )-এর অভিমত সমর্থন করে এর দ্বারা ( আরবী ) ‘উত্তম আমল’ ভাবার্থ নিয়েছেন। যেমন ( আরবী ) এ কথা বলা হয়। যেমন হাসসান ( রাঃ )-এর কবিতায় রয়েছেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ আমাদের আমল এবং আমাদের রীতিনীতি আপনার সাথে সত্য ও সঠিকভাবে রয়েছে, আর আল্লাহর আনুগত্যের ব্যাপারে আমাদের পরবর্তীরা পূর্ববর্তীদের অনুসারী । আল্লাহপাকের উক্তিঃ ( আরবী ) অর্থাৎ যদিও আমি তাদেরই মধ্য হতে একজন লোককে সুসংবাদদাতা ও ভয়প্রদর্শনকারী রূপে প্রেরণ করেছি তবুও ঐ কাফিররা বলে-এই ব্যক্তি তো অবশ্যই একজন প্রকাশ্য যাদুকর। এই ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যাবাদী।
সূরা ইউনুস আয়াত 2 সূরা
English | Türkçe | Indonesia |
Русский | Français | فارسی |
تفسير | Urdu | اعراب |
বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত
- যাতে আপনি এমন এক জাতিকে সতর্ক করেন, যাদের পূর্ব পুরুষগণকেও সতর্ক করা হয়নি। ফলে তারা
- এবং যারা তাদের সাক্ষ্যদানে সরল-নিষ্ঠাবান
- আর তুমি যদি তাদেরকে সুপথে আহবান কর, তবে তারা তা কিছুই শুনবে না। আর তুমি
- হে ঈমানদারগণ, খেয়ানত করোনা আল্লাহর সাথে ও রসূলের সাথে এবং খেয়ানত করো না নিজেদের পারস্পরিক
- সে বলত, তুমি কি বিশ্বাস কর যে,
- সে গোবৎসটি তাদের সামনে রেখে বললঃ তোমরা আহার করছ না কেন?
- উভয়ের মাঝখানে একটি প্রাচীর থাকবে এবং আরাফের উপরে অনেক লোক থাকবে। তারা প্রত্যেককে তার চিহ্ন
- কিংবা বলতে শুরু করঃ যদি আমাদের প্রতি কোন গ্রন্থ অবতীর্ণ হত, আমরা এদের চাইতে অধিক
- এবং বলা হবেঃ এই সেই অগ্নি, যাকে তোমরা মিথ্যা বলতে,
- তারা যদি আকাশের কোন খন্ডকে পতিত হতে দেখে, তবে বলে এটা তো পুঞ্জীভুত মেঘ।
বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :
সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ইউনুস ডাউনলোড করুন:
সূরা Yunus mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Yunus শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
আহমেদ আল-আজমি
ইব্রাহীম আল-আখদার
বান্দার বেলাইলা
খালিদ গালিলি
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
খলিফা আল টুনাইজি
সাদ আল-গামদি
সৌদ আল-শুরাইম
সালাহ বুখাতীর
আবদ এল বাসেট
আবদুল রশিদ সুফি
আব্দুল্লাহ্ বাস্ফার
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
আলী আল-হুদায়েফি
আলী জাবের
ফারেস আব্বাদ
মাহের আলমাইকুলই
মোহাম্মদ আইয়ুব
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মাদ জিব্রীল
আল-মিনশাবি
আল হোসারি
মিশারী আল-আফসী
নাসের আল কাতামি
ইয়াসের আল-দোসারি
Please remember us in your sincere prayers