কোরান সূরা মুমতাহিনাহ আয়াত 4 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Mumtahina ayat 4 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা মুমতাহিনাহ আয়াত 4 আরবি পাঠে(Mumtahina).
  
   

﴿قَدْ كَانَتْ لَكُمْ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ فِي إِبْرَاهِيمَ وَالَّذِينَ مَعَهُ إِذْ قَالُوا لِقَوْمِهِمْ إِنَّا بُرَآءُ مِنكُمْ وَمِمَّا تَعْبُدُونَ مِن دُونِ اللَّهِ كَفَرْنَا بِكُمْ وَبَدَا بَيْنَنَا وَبَيْنَكُمُ الْعَدَاوَةُ وَالْبَغْضَاءُ أَبَدًا حَتَّىٰ تُؤْمِنُوا بِاللَّهِ وَحْدَهُ إِلَّا قَوْلَ إِبْرَاهِيمَ لِأَبِيهِ لَأَسْتَغْفِرَنَّ لَكَ وَمَا أَمْلِكُ لَكَ مِنَ اللَّهِ مِن شَيْءٍ ۖ رَّبَّنَا عَلَيْكَ تَوَكَّلْنَا وَإِلَيْكَ أَنَبْنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ﴾
[ الممتحنة: 4]

তোমাদের জন্যে ইব্রাহীম ও তাঁর সঙ্গীগণের মধ্যে চমৎকার আদর্শ রয়েছে। তারা তাদের সম্প্রদায়কে বলেছিলঃ তোমাদের সাথে এবং তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যার এবাদত কর, তার সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই। আমরা তোমাদের মানি না। তোমরা এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন না করলে তোমাদের মধ্যে ও আমাদের মধ্যে চিরশত্রুতা থাকবে। কিন্তু ইব্রাহীমের উক্তি তাঁর পিতার উদ্দেশে এই আদর্শের ব্যতিক্রম। তিনি বলেছিলেনঃ আমি অবশ্যই তোমার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করব। তোমার উপকারের জন্যে আল্লাহর কাছে আমার আর কিছু করার নেই। হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা তোমারই উপর ভরসা করেছি, তোমারই দিকে মুখ করেছি এবং তোমারই নিকট আমাদের প্রত্যাবর্তন। [সূরা মুমতাহিনাহ: 4]

Surah Al-Mumtahanah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Mumtahina ayat 4


তোমাদের জন্য নিশ্চয়ই উত্তম আদর্শ রয়েছে ইব্রাহীমের ও তাঁর সঙ্গে যারা ছিল তাদের মধ্যে -- যখন তারা তাদের লোকদলকে বলেছিল -- ''নিশ্চয় আমরা দায়শূন্য তোমাদের থেকে, আর আল্লাহ্‌কে বাদ দিয়ে তোমরা যার উপাসনা কর তার থেকে, আমরা তোমাদের প্রত্যাখ্যান করেছি, কাজেই আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও হিংসা-বিদ্বেষ চিরদিনের জন্য শুরু হয়েছে যতক্ষণ না তোমরা আল্লাহ্‌তে -- তাঁর একত্বে-- বিশ্বাস না কর।’’ তবে তাঁর পিতৃপুরুষের প্রতি ইব্রাহীমের বক্তব্য ছিল -- ''আমি নিশ্চয় তোমার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করব, আর আল্লাহ্‌র কাছ থেকে তোমার জন্য অন্য কোনো কিছুতে আমার ক্ষমতা নেই।’’ ''আমাদের প্রভু! তোমার উপরেই আমরা নির্ভর করছি, আর তোমারই কাছে আমরা ফিরছি, আর তোমার কাছেই তো প্রত্যাবর্তন।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪. হে মু’মিনরা! তোমাদের জন্য অবশ্যই ইবরাহীম ( আলাইহিস-সালাম ) ও তাঁর সঙ্গী মু’মিনদের জীবনীতে রয়েছে উত্তম আদর্শ। তারা যখন নিজেদের মধ্যকার কাফির জাতিকে বললো: আমরা তোমাদের থেকে এবং আল্লাহর পরিবর্তে তোমাদের পূজ্য দেবতাগুলো থেকে মুক্ত। তোমরা যে ধর্মের উপর রয়েছো আমরা তা অবিশ্বাস করলাম। আর তোমাদের ও আমাদের মাঝে শত্রæতা ও ঘৃণা প্রকাশ হয়ে পড়লো। যতক্ষণ না তোমরা এক আল্লাহর উপর ঈমান আনয়ন করবে ও তাঁর সাথে কাউকে শরীক করবে না। তাই তোমাদেরও উচিৎ যে, তোমরাও তাদের মতো নিজেদের মধ্যকার কাফির সম্প্রদায়ের সাথে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করবে। তবে হ্যাঁ, ইবরাহীম ( আলাইহিস-সালাম ) নিজ পিতাকে যা বললো তা ভিন্ন কথা। যা ছিলো এই যে, আমি অবশ্যই আল্লাহর নিকট তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবো। ফলে তোমরা তাতে তাঁর অনুসরণ করো না। কেননা, তা ছিলো ইবরাহীম ( আলাইহিস-সালাম ) কর্তৃক তাঁর পিতার ব্যাপারে নিরাশ হওয়ার পূর্বের ব্যাপার। তাই কোন মু’মিনের জন্য মুশরিকের উদ্দেশ্যে ক্ষমা চাওয়া উচিৎ নয়। বস্তুতঃ আমি আপনার উপর থেকে আল্লাহর শাস্তিকে প্রতিহত করতে মোটেও সক্ষম নই। হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা নিজেদের সর্ব বিষয়ে আপনার উপর ভরসা করলাম এবং আপনার প্রতি তাওবা সহকারে প্রত্যাবর্তন করলাম। আর কিয়ামত দিবসে আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


অবশ্যই তোমাদের জন্য ইব্রাহীম ও তার অনুসারীদের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ;[১] তারা তাদের সম্প্রদায়কে বলেছিল, ‘তোমাদের সঙ্গে এবং তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যার উপাসনা কর, তার সঙ্গে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই।[২] আমরা তোমাদেরকে মানি না। তোমাদের ও আমাদের মধ্যে চিরকালের জন্য সৃষ্টি হল শত্রুতা ও বিদ্বেষ, যতক্ষণ না তোমরা এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছ।’[৩] তবে ব্যতিক্রম তার পিতার প্রতি ইব্রাহীমের উক্তি,[৪] ‘আমি নিশ্চয়ই তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করব এবং তোমার ব্যাপারে আমি আল্লাহর নিকট কোন অধিকার রাখি না।’ ( ইব্রাহীম ও তাঁর অনুসারিগণ বলেছিল, ) ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা তো তোমারই উপর নির্ভর করেছি,[৫] তোমারই অভিমুখী হয়েছি এবং প্রত্যাবর্তন তো তোমারই নিকট। [১] কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন না করার বিষয়কে আরো স্পষ্ট করার জন্য ইবরাহীম ( আঃ )-এর উদাহরণ দেওয়া হচ্ছে। أُسْوَةٌ এর অর্থ হল, এমন উত্তম নমুনা ও আদর্শ যার অনুসরণ করা যায়।[২] অর্থাৎ, শিরকের কারণে আমাদের ও তোমাদের মাঝে কোন সম্পর্ক নেই। তাছাড়া আল্লাহর উপাসকদের সাথে গায়রুল্লাহর পূজারীদের কি সম্পর্ক থাকতে পারে?[৩] অর্থাৎ, এই বিচ্ছেদ ও বিদ্বেষ ততক্ষণ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে, যতক্ষণ না তোমরা কুফরী ও শিরক ত্যাগ করে তাওহীদকে অবলম্বন করেছ। যখন তোমরা এক আল্লাহর অনুসারী হয়ে যাবে, তখন এ শত্রুতা বন্ধুত্বে এবং বিদ্বেষ সম্প্রীতিতে পরিবর্তন হয়ে যাবে।[৪] فِي ابراهيم এর মধ্যে সম্বন্ধসূচক যে শব্দ ঊহ্য আছে তা থেকে এটা ব্যতিক্রান্ত। অর্থাৎ, {قَدْ كَانَتْ لَكُمْ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ فِي مَقَالاَتِ إِبْرَاهِيْمَ إلاَّ قَوْلَهُ لِأَبِيْه}ِ অথবা أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ থেকে ব্যতিক্রান্ত। কারণ তাঁর কথাগুলো সবই আদর্শ। যেন বলা হয়েছে যে, {قَدْ كَانَتْ لَكُمْ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ فِي إِبْرَاهِيْمَ فِي جَمِيْعِ أَقْوَالِهِ وأَفْعَالِهِ إِلاَّ قَوْلَهُ لِأَبِيْه}ِ ( فتح القدير ) অর্থাৎ, ইবরাহীম ( আঃ )-এর পুরো জীবনটাই এক অনুসরণীয় আদর্শ। তবে তাঁর ( মুশরিক ) পিতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা এমন একটি কাজ, যাতে তাঁর অনুসরণ করা উচিত নয়। কেননা, তাঁর এই কাজটা ছিল তখনকার, যখন তিনি নিজ পিতার ব্যাপারটা জানতেন না। সুতরাং যখন তিনি অবগত হলেন যে, তাঁর পিতা আল্লাহর শত্রু, তখন তিনি তার সাথে সম্পর্ক ছিন্নতার কথা ঘোষণা করলেন। যেমন, সূরা তাওবার ৯:১১৪ নং আয়াতে রয়েছে।[৫] 'তাওয়াক্কুল' ( নির্ভর, ভরসা ) করার অর্থ হল, সাধ্যমত বাহ্যিক উপায়-উপকরণ অবলম্বন করার সাথে সাথে ব্যাপারকে আল্লাহর উপর ছেড়ে দেওয়া। এর অর্থ এই নয় যে, বাহ্যিক উপায়-উপকরণ অবলম্বন না করেই আল্লাহর উপর ভরসা প্রকাশ করা হোক। এ থেকে আমাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। কাজেই 'তাওয়াক্কুল' এর এই ( উপায়-উপকরণ গ্রহণ না করেই ভরসা করা ) অর্থ ভুল হবে। নবী ( সাঃ )-এর নিকট এক ব্যক্তি উপস্থিত হল এবং তার উটকে বাহিরে দাঁড় করিয়ে দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করল। তিনি তাকে ( উটের কথা ) জিজ্ঞাসা করলে, সে বলল, 'আমি উটকে আল্লাহর ভরসায় রেখে এসেছি।' তিনি ( সাঃ ) বললেন, ( اعْقِلْها وَتَوَكَّلْ ) " প্রথমে একে বাঁধ, তারপর আল্লাহর উপর ভরসা কর। " ( তিরমিযী ) إنابة অর্থ হল, আল্লাহর প্রতি প্রত্যাবর্তন করা, আল্লাহর অভিমুখী হওয়া।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


অবশ্যই তোমাদের জন্য ইবরাহীম ও তার সাথে যারা ছিল তাদের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। যখন তারা তাদের সম্প্রদায়কে বলেছিল, ‘তোমাদের সঙ্গে এবং তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যার ‘ইবাদাত কর তা হতে আমরা সম্পর্কমুক্ত। আমরা তোমাদেরকে অস্বীকার করি। তোমাদের ও আমাদের মধ্যে সৃষ্টি হল শক্ৰতা ও বিদ্বেষ চিরকালের জন্য; যতক্ষণ না তোমরা এক আল্লাহ্‌তে ঈমান আন []।’ তবে ব্যতিক্রম তাঁর পিতার প্রতি ইবরাহীমের উক্তিঃ ‘আমি অবশ্যই তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করব; আর তোমার ব্যাপারে আল্লাহর কাছে আমি কোন অধিকার রাখি না []।’ ইব্‌রাহীম ও তার অনুসারীগণ বলেছিল, ’হে আমাদের রব! আমারা আপনারই উপর নির্ভর করেছি, আপনারই অভিমুখী হয়েছি এবং ফিরে যাওয়া তো আপনারই কাছে। [] হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “ আমাকে মানুষের সাথে ততক্ষণ পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে । যতক্ষণ তারা এ সাক্ষ্য দিবে না যে, আল্লাহ ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই, আর মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল । আর সালাত কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবে। তারা এটা করলে আমার হাত থেকে তাদের জান ও মাল নিরাপদ করতে পারবে। তবে ইসলামের কোন হকের কারণে যদি পাকড়াও করা হয় সেটা ভিন্ন কথা। আর তাদের হিসাবের দায়িত্বভার আল্লাহর উপরই রইল।” [ বুখারী: ২৫, মুসলিম: ২২ ] [] মুসলিমদেরকে ইবরাহীম আলাইহিস সালাম-এর উত্তম আদর্শ ও সুন্নাত অনুসরণ করার জোর আদেশ দেয়ার পর ইবরাহীম আলাইহিসসালাম যে তার মুশরিক পিতার জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছিলেন ইবরাহিমী আদর্শের অনুসরণ থেকে একে ব্যতিক্রম প্রকাশ করে বলা হয়েছে যে, অন্যসব বিষয়ে ইবরাহিমী আদর্শের অনুসরণ জরুরী, কিন্তু তার এই কাজটির অনুসরণ মুসলিমদের জন্যে জায়েয নয়। ইবরাহীম আলাইহিস সালাম-এর ওযর সূরা আত-তাওবায় বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি পিতার জন্যে মাগফিরাতের দো'আ নিষেধাজ্ঞার পূর্বে করেছিলেন, অথবা এই ধারণার বশবর্তী হয়ে করেছিলেন যে, তার অন্তরে ঈমান বিদ্যমান আছে, কিন্তু পরে যখন জানলেন যে, সে আল্লাহর দুশমন তখন এ বিষয় থেকেও নিজের বিমুখতা ঘোষণা করলেন। [ দেখুন-বাগভী ]

সূরা মুমতাহিনাহ আয়াত 4 সূরা

قد كانت لكم أسوة حسنة في إبراهيم والذين معه إذ قالوا لقومهم إنا برآء منكم ومما تعبدون من دون الله كفرنا بكم وبدا بيننا وبينكم العداوة والبغضاء أبدا حتى تؤمنوا بالله وحده إلا قول إبراهيم لأبيه لأستغفرن لك وما أملك لك من الله من شيء ربنا عليك توكلنا وإليك أنبنا وإليك المصير

سورة: الممتحنة - آية: ( 4 )  - جزء: ( 28 )  -  صفحة: ( 549 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তিনি বললেনঃ কিছুই না, তোমরা মনগড়া একটি কথা নিয়েই এসেছ। এখন ধৈর্য্যধারণই উত্তম। সম্ভবতঃ আল্লাহ
  2. আর তারা বলে, আপনার আনুগত্য করি। অতঃপর আপনার নিকট থেকে বেরিয়ে গেলেই তাদের মধ্য থেকে
  3. তুমি তোমার পালনকর্তার নিকট ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।
  4. যখন আমি বনী-ইসরাঈলের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিলাম যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারও উপাসনা করবে না,
  5. যেদিন আল্লাহ তাদের সকলকে পুনরুত্থিত করবেন। অতঃপর তারা আল্লাহর সামনে শপথ করবে, যেমন তোমাদের সামনে
  6. যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়,
  7. আমি ধ্বংস করেছি আদ, সামুদ, কপবাসী এবং তাদের মধ্যবর্তী অনেক সম্প্রদায়কে।
  8. আল্লাহ তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল হতে চান, এবং যারা কামনা-বাসনার অনুসারী, তারা চায় যে, তোমরা পথ
  9. আর যদি সে জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং পরহেযগারী অবলম্বন করত, তবে আমি তাদের প্রতি
  10. তিনি তোমাদের জন্যে দ্বীনের ক্ষেত্রে সে পথই নিধারিত করেছেন, যার আদেশ দিয়েছিলেন নূহকে, যা আমি

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা মুমতাহিনাহ ডাউনলোড করুন:

সূরা Mumtahina mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Mumtahina শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত মুমতাহিনাহ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers